Tips @Tics

পিসি কিছুক্ষন কাজ করার পর Restart হয়ে যাচেছ

সমস্যা :

আমার পিসি টা কিছুক্ষন কাজ করার পর Restart হয়ে যাচেছ, ১ ঘন্টা বা ৩০ মিনিট পর,, (***Processor*** এর ফ্যান বেশি শব্দ করে) পাওয়ার সাপ্লাই change করে দেখেছি কিন্তু কোন লাভ হয়নি, র‌্যাম ও ঠিক আছে এখন আমি কি করতে পারি।

//

সমাধান :

#জুয়েল 2009-09-15 10:07

আপনার সমস্যার সমাধান আপনার লেখার মধ্যেই আছে মনে হচ্ছে। প্রসেসরের কুলিং ফ্যানটা পাল্টিয়ে দেখুন।
#Md.Kabir Hossain 2009-09-15 12:11

cooling fan change korun.
#S. M. Ariful Islam 2009-09-15 15:47

প্রথমে আপনি আপনার প্রসেসর কুলিং ফ্যানটা পরিবর্তন করুন। এরপর আপনি যদি মাল্টিপ্লাগ ব্যবহার করে থাকেন তবে সেটি পরিবর্তন করুন। যেখনে আপনি প্লাগটি লাগিয়েছেন সেই জায়গায় দেখুন কোন লুজ কানেকশন আছে কিনা—থাকলে ঠিক করিয়ে নিন। ইউপিএস ব্যবহার করলে তা বাদ দিয়ে দেখুন।পাওয়ার সাপ্লাই এর প্রতিটি অংশ সঠিকভাবে এবং শক্ত করে লাগান যাতে ঢিল না থাকে।
#সোলায়মান 2009-09-16 10:20

Shahjahan Vai, System properties — Advanced — Data recovery ar setting ar Automatically Restart thaka thik symbol tula dan. Arpor dekhun apnar PC restart nay kina. Toba restart na naoar kotha. Toba ha apni apnar aei problem apnar processor ar cooling fan thaka. Jodi boro kono problem face korta na chan, tahola obossoi fan te change korun.
#মামুন 2009-09-16 10:30

আমি দেখছি কুলিং ফ্যান বনধ হয়ে গেলে এই রিসটার্ট হয়। আবার কুলিং ফ্যানের তার নাড়া দিলে ফ্যান চলতে থাকে কোন লুজ কানেকশন ঐ প্রবলেম করত, এখন ও ঐ তার নাইড়া কুলিং ফ্যান চালু পদধতিতে চলতেছে ঐ পিসি, আপনে ও চেষ্টা কইরা যান।
#রনি 2009-09-17 20:52

আমারও এই সমস্যা হয়েছিল। আর সমাধান ছিল: ডিভিডি/সিডি রম্ এর বাড়তি তার(পাওয়ার ও ডাটা কেবল ছাড়া বাড়তি যে তার লাগান থাকে) খুলে ফেলা; বাস্ সমস্যা সমাধান। আপনিও তা চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
#Fuad Hasan 2009-09-20 01:17

apni PC ta sell kore den……ai ta e valo hobe….
1 HOUR 30 MNT por PC restart hpy….. ata akta programme kora….
Soleman Vi ar kotha abolombon korun must thik hoye jabe….. ar tau jodi nah thik hoy amk mail korben….

Fuad
CISCO-KUET

এর দ্বারা পোস্ট করা ictclb এই সময়ে ১০:৫৭ am 0 মন্তব্য(সমূহ)
লেবেলসমূহ:

//

সিস্টেম শাটডাউন যন্ত্রণা থেকে মুক্তি নিন

অনেক সময় কম্পিউটারে হটাৎ করে মেসেজ আসে “This system is shutting down. Please save all wpor in progress….”। এবং একটা সেকেন্ডের Countdown আসে যা 00 হবার পর কম্পিউটার শাটডাউন হয়ে যায়। এটা অনেক কারনে হতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম কারন হল virus। এই সব virus সিস্টেম৩২ এর ফাইল গুলিকে করাপ্ট করে দেয়। ফলে মাঝে মাঝে এই সব মেসেজ আসে। তাই আজকে আমি আপনাদের জানাব কি ভাবে এই মেসেজটি বন্ধ করে পিসিকে শাটডাউনের হাত থেকে রক্ষা করবেন। খুব সহজে আপনি এটা করতে পারেন। আপনাকে যা করতে হবে:- Start Menu -> Run এ গিয়ে Shutdown -a লিখে এন্টার দিন। দেখবেন মূহুর্তের মধ্যে মেসেজটি চলে যাবে।

সূত্র

এর দ্বারা পোস্ট করা ictclb এই সময়ে ১০:৪৯ am 0 মন্তব্য(সমূহ)

//

অফলাইনে অ্যান্টিভাইরাস আপডেট করা

ব্যক্তিগত বা অফিসের কমপিউটারকে সুরক্ষিত করতে চান সবাই। আপনি যদি উইন্ডোজ ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এই কমপিউটারকে ভাইরাস, ট্রোজান, ম্যালওয়্যার, স্পাইওয়্যার থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হবে। বলা যায়, অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করাটা উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য বাধ্যতামূলক। বাজারে ও ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের প্রচুর অ্যান্টিভাইরাস রয়েছে। আপনার চাহিদা অনুযায়ী অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করে দেখতে পারেন, তবে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার আগে এর রিভিউ ও রেটিং দেখে নিলে বুঝতে সুবিধা হবে এই অ্যান্টিভাইরাস সম্পর্কে অন্য ব্যবহারকারীদের মতামত কী ও কোন অ্যান্টিভাইরাস কেমন।

অ্যান্টিভাইরাস কিনে বা ডাউনলোড করে ইনস্টল করলেই হলো না। এই অ্যান্টিভাইরাসকে নিয়মিত আপডেট করতে হবে। কারণ, প্রায় প্রতিদিনই নিত্যনতুন ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে। অ্যান্টিভাইরাস আপডেট করতে পারেন দু’ভাবে। এক. ইন্টারনেটে সংযোগ থাকা অবস্থায় আপডেট করতে বা আপডেটেড ফাইল ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে নিয়ে তা ম্যানুয়ালি অ্যান্টিভাইরাসকে আপডেট করে নিতে পারেন। দুই. কমপিউটারে ইন্টারনেটের সংযোগ না থাকে যেকোনো স্থান বা যে কমপিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে সেখান থেকে আপডেটেড ফাইল ডাউনলোড করে পেনড্রাইভ বা সিডিতে রাইট করে আপনার কমপিউটারে ম্যানুয়ালি আপডেট করে নিতে পারেন। আবার অনেক সময় দেখা যায়, অটোম্যাটিক্যালি আপডেট করেছেন কিন্তু উইন্ডোজ নতুন করে ফরমেট দিলে বা অন্য কমপিউটারের এই অ্যান্টিভাইরাসকে আপডেট করতে হলে আবার ইন্টারনেটের সংযোগের প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে আপডেট ফাইলকে ডাউনলোড করে নিয়ে অনেকবার এবং একাধিক কমপিউটারের অ্যান্টিভাইরাসকে আপডেট করে নিতে পারেন। এর জন্য বারবার আপনাকে ইন্টারনেট থেকে উল্লিখিত ফাইলটি ডাউনলোড করতে হবে না। এবারের সংখ্যায় ম্যানুয়ালি অফলাইনে কিভাবে অ্যান্টিভাইরাস আপডেট করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

অ্যাভাইরা অ্যান্টিভাইরাস ডেফিনেশন আপডেট

অ্যাভাইরা অ্যান্টিভাইরাস আপডেট ফাইল হিসেবে ভাইরাস ডেফিনেশন ফাইল ব্যবহার করে থাকে। এই আপডেট ফাইল ইন্টারনেট থেকে যেকোনো কমপিউটারে ডাউনলোড করে নিয়ে তা পেনড্রাইভ, সিডি, ডিভিডি দিয়ে আপনার কমপিউটারে বা একাধিক কমপিউটারে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।

ব্যবহার

ধরে নিচ্ছি, আপনার কাছে অ্যাভাইরা অ্যান্টিভাইরাসের ভাইরাস ডেফিনেশন আপডেট ফাইল রয়েছে। ফাইলটি জিপ অর্থাৎ *.zip ফরমেটে থাকবে। কমপিউটারের কোনো ড্রাইভে একটি ফোল্ডার তৈরি করে আপডেট ফাইলটি কপি করে এনে এখানে রাখুন।

এবার টাস্কবার থেকে অ্যাভাইরার আইকনের ওপর ডবল ক্লিক করে মেনুবারে দেখুন Update নামে একটি মেনু রয়েছে, এখানে ক্লিক করলে দুই ধরনের অপশন দেখতে পারবেন। 1. Start Update, 2. Manually Update। অপশন দুই অর্থাৎ ম্যানুয়ালি আপডেটে ক্লিক করলে একটি উইন্ডো প্রদর্শিত হবে। আপনার ড্রাইভের যে ফোল্ডারে আপডেটেড ফাইলটি রেখেছিলেন, তার পাথ দেখিয়ে দিয়ে জিপ ফাইলটি সিলেক্ট করে দিন। স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যান্টিভাইরাসটি এই আপডেট ফাইল থেকে নিজেকে আপ-টু-ডেট করে নেবে ও Successfully updated মেসেজ প্রদর্শন করবে। মনে রাখবেন, জিপ ফাইলকে আনজিপ করবেন না।

অফলাইনে এভিজি আপডেট করা

সময়মতো অ্যান্টিভাইরাসের ভাইরাস ডাটাবেজকে আপডেট রাখার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান হিসেবে কাজ করে থাকে। যদি এভিজি অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এই অ্যান্টিভাইরাসকে নিয়মিত আপ-টু-ডেট রাখতে হবে, যা কমপিউটারের সুরক্ষায় ভালো ভূমিকা রাখবে। ইন্টারনেট থেকে এভিজি অ্যান্টিভাইরাসের ভাইরাস ডেফিনেশন ফাইল আপনার কমপিউটারে ডাউনলোড করে নিন বা অন্য কমপিউটার থেকে ডাউনলোড করে তা পেনড্রাইভে করে নিয়ে আসুন। আপনার কমপিউটারের হার্ডডিস্কে ফোল্ডার তৈরি করে তাতে আপডেট ফাইলটি রাখুন।

ব্যবহার

টাস্কবার হতে এভিজি আইকনের ওপর ডান ক্লিক করে Open AVG User Interface-এ ক্লিক করুন অথবা আইকনের ওপর ডবল ক্লিক করুন। এবার ওপরের মেনু বার হতে Tools-এ ক্লিক করে টুল মেনু হতে Update from directory মেনুতে ক্লিক করুন। এতে একটি উইন্ডো খুলবে, যেখানে আপনাকে আপডেটেড ফাইলের লোকেশন দেখিয়ে দিতে হবে। যদি সঠিকভাবে অ্যান্টিভাইরাস আপডেট করতে পারেন, তাহলে Update was finished successfully মেসেজ দেখাবে।

অফলাইনে ESET NOD 32 আপডেট
ESET NOD 32 অ্যান্টিভাইরাস ইতোমধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়েছে। অন্যান্য অ্যান্টিভাইরাসের মতো এই অ্যান্টিভাইরাসকেও ম্যানুয়ালি আপডেট করা যায় এবং এর জন্য আপনাকে প্রথমেই আপডেটেড ফাইলটি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে কমপিউটারের যেকোনো ড্রাইভে একটি ফোল্ডারে রাখতে হবে।

ব্যবহার

অন্যান্য অ্যান্টিভাইরাস থেকে একটু ভিন্ন এই অ্যান্টিভাইরাসটি আপডেট করার পদ্ধতি। আপডেটেড ফাইলটি আনজিপ করুন। ধরে নিচ্ছি, D ড্রাইভের ESET_Update ফোল্ডারে আনজিপ ফাইলগুলো রেখেছেন। অর্থাৎ ফাইলের লোকেশন হবে D:\ESET_Update।

ধাপ-১ :
এবার টাস্কবার হতে ইসেট bW ৩২ অ্যান্টিভাইরাসের আইকনে ডবল ক্লিক করে ESET Antivirus-এর কন্ট্রোল প্যানেল ওপেন হওয়ার পর Update অপশনে ক্লিক করুন। ওপরের দিকে দেখুন Setup নামে একটি অপশন রয়েছে, এই অপশনে ক্লিক করে Advance Setup-এ ক্লিক করুন।

ধাপ-২ :
অ্যাডভান্স সেটআপের যে উইন্ডো প্রদর্শিত হবে এর Antivirus and Antispyware মেনু হতে Update-এ ক্লিক করুন। এখানে দেখুন Update Settings for Selected Profile-এ Update Server-এ Choose automatically সিলেক্ট করা আছে। এর পাশে যে Edit অপশন রয়েছে এতে ক্লিক করুন।

ধাপ-৩ :
Update server list নামে একটি উইন্ডো প্রদর্শিত হবে। এখানে Update Server-এর নিচে আপডেট ফাইলের লোকেশনটি টাইপ করুন অর্থাৎ D:\ESET_Update টাইপ করার পর Add বাটনে ক্লিক করলে Update server list-এ D:\ESET_Update লোকেশন দেখাবে। একে ক্লিক করে ওকে বাটনে প্রেস করে অ্যাডভান্স সেটআপের উইন্ডোটি বন্ধ করুন।

ধাপ-৪ :
এবার Update মেনু হতে Update virus signature database-এ ক্লিক করলে আপনার সেট করে দেয়া লোকেশন হতে অ্যান্টিভাইরাসকে আপডেট করে নেবে এবং অ্যান্টিভাইরাসকে আপ-টু-ডেট রাখবে। তবে অন্য সময় অ্যান্টিভাইরাসকে সরাসরি ইন্টারনেট থেকে আপডেট করতে হলে অ্যাডভান্স সেটআপ অপশন থেকে Choose automatically সিলেক্ট করে দিতে হবে।

এখানে তিনটি অ্যান্টিভাইরাসকে ম্যানুয়ালি বা অফলাইনে আপডেট করার পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

//

BIOS Password ভুলে গেলে আপনার করণীয়

বায়োস পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারকে অনাক্ষাংখীত ব্যবহার থেকে রক্ষা করতে পারি। বায়োসে দুই ধরনের পাসওয়ার্ড সেট করা যায়। এক ধরনের পাসওয়ার্ড হল পাওয়ার অন করার পর পাসওয়ার্ড চাইবে, সঠিক পাসওয়ার্ড দিতে ব্যার্থ হলে কম্পিউটার চালু হবে না। এবং অন্য ধরনের পাসওয়ার্ড হল কম্পিউটার অন হবে কিন্তু বায়োস সেটিংসে ঢুকতে গেলে পাসওয়ার্ড চাইবে। অনেক সময় দেখা যায়, ব্যবহারকারী বায়োস পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন তাই কম্পিউটার অন করতে পারছেন না। অথবা কারো কাছ থেকে ব্যবহৃত কম্পিউটার কিনেছেন বায়োস সেটিংসে ঢুকতে গিয়ে দেখলেন পাসওয়ার্ড চাইছে। এই ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে বায়োস পাসওয়ার্ড বাইপাস বা রিসেট করার প্রয়োজন হয়। নিচের তিন পদ্ধতিতে আপনি এই কাজটি করতে পারেন।

১. বায়োস ব্যাটারী খুলে:

মাদারবোর্ডে একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন একটা চ্যাপ্টা ব্যাটারী লাগানো আছে। এই ধরনের ব্যাটারী হাতঘড়িতে ও ব্যবহার করা হয়। সাবধানে ব্যাটারীটি খুলে ফেলুন(অবশ্যই কম্পিউটার বন্ধ অবস্থায়)। ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ব্যাটারীটি লাগিয়ে কম্পিউটার চালু করুন। পাসওয়ার্ড মুছে যাওয়ার কথা। তবে কিছু মাদারবোর্ডে ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয় পাওয়ার ব্যাকআপ রাখার জন্য। এই ধরনের মাদারবোর্ডে ১০/১৫ মিনিটে কাজ হবে না। অন্তত ২৪ ঘন্টার জন্য ব্যাটারীটি খুলে রাখুন। পাসওয়ার্ড মুছে যাবে। কিছু কিছু মাদারবোর্ডে ব্যাটারীটি সোল্ডার করা থাকে। এক্ষেত্রে সোল্ডারিংয়ের অভীজ্ঞতা না থাকলে অভীজ্ঞ কাউকে দিয়ে ব্যাটারীটি খুলিয়ে নিন। শেষ কথা হল, আধুনিক কিছু কিছু মাদারবোর্ডে বিশেষ করে ল্যাপটপের মাদারবোর্ডের ব্যাটারী খুলে কাজ হয় না। এই ধরনের মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে পরবর্তী পদ্ধতিগুলো চেষ্টা করুন।

২. জাম্পার অথবা DIP সুইচ এর মাধ্যমে:

অনেক মাদারবোর্ডে জাম্পার অথবা ডিপ সুইচের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড রিসেট করার ব্যবস্থা থাকে। এক্ষেত্রে জাম্পার বা ডিপ সুইচের পাশে লেখা থাকে কোন ধরনের সেটিংস দিতে হবে। মাদারবোর্ডে লেখা না থাকলে মাদারবোর্ডের সাথে দেওয়া ম্যানুয়াল পড়ে অথবা মাদারবোর্ড প্রস্তুতকারী কোম্পানীর ওয়েবসাইট থেকে ও জেনে নিতে পারেন।

৩. গোপন পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে:

অনেক বায়োস প্রস্তুতকারী কোম্পানী তাদের বায়োসে কিছু গোপন পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখে। এই পাসওয়ার্ড দিয়ে অন্য পাসওয়ার্ডগুলোকে বাইপাস করে চলে যাওয়া যায়। নিচে এধরনের একটা তালিকা দেওয়া হল।

Award BIOS এর জন্য:

ALFAROME, BIOSTAR, KDD, ZAAADA, ALLy, CONCAT, Lkwpeter, ZBAAACA, aLLy, CONDO, LKWPETER, ZJAAADC, aLLY, Condo, PINT, 01322222, ALLY, d8on, pint, 589589, aPAf, djonet, SER, 589721, _award, HLT, SKY_FOX, 595595, AWARD_SW, J64, SYXZ, 598598, AWARD?SW, J256, syxz, AWARD SW, J262, shift + syxz, AWARD PW, j332, TTPTHA, AWKWARD, j322, awkward ইত্যাদি।

AMI BIOS এর জন্য:

AMI, BIOS, PASSWORD, HEWITT RAND, AMI?SW, AMI_SW, LKWPETER, CONDO ইত্যাদি।

Phoenix BIOS এর জন্য:

phoenix, PHOENIX, CMOS, BIOS ইত্যাদি।

কিছু কমন পাসওয়ার্ড:

ALFAROME, BIOSTAR, biostar, biosstar, CMOS, cmos, LKWPETER, lkwpeter, setup, SETUP, Syxz, Wodj ইত্যাদি।

অন্যান্য কোম্পানীর BIOS Password:

কোম্পানী = = পাসওয়ার্ড
VOBIS & IBM = = merlin
Dell = = Dell
Biostar = = Biostar
Compaq = = Compaq
Enox = = xo11nE
Epox = = central
Freetech = = Posterie
IWill = = iwill
Jetway = = spooml
Packard Bell = = bell9
QDI = = QDI
Siemens = = SKY_FOX
TMC = = BIGO
Toshiba = = Toshiba
Toshiba = = BIOS
বেশিরভাগ Toshiba Laptop এবং কিছু Desktop এ বুট হওয়ার সময় কিবোর্ডের বাম পাশের Shift কী চেপে ধরে রাখলে ও বায়োস পাসওয়ার্ড বাইপাস করা যায়।
পিসি বুট হবার সময় খুব দ্রুত মাউসের বাটন দুটি চাপতে থাকলে IBM Aptiva BIOS এর পাসওয়ার্ড বাইপাস করা যায়।

তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ

//

পিসি সমস্যা, সমাধান, ধাপে ধাপে

যখন পিসিতে স্বাভাবিক কাজ করি, তখন কোনো সমস্যা সৃষ্টি না হলে ভালোই লাগে। কিন্তু কমপিউটার সবসময় যে স্বাভাবিক আচরণ করে, তা নয়। কখনো কখনো এর ব্যতিক্রম দেখা যায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে। যেমন- ইন্টারনেট সার্ফিং, ডকুমেন্ট তৈরি করা এবং ই-মেইল পাঠানোর ক্ষেত্রে। যখন কমপিউটারে সব ধরনের কাজ প্রায় ধীরগতিতে চলতে থাকে, তখন আমরা স্বাভাবিকভাবে ধরে নিতে পারি, কমপিউটারে বিপর্যয় ঘটবে।

যদি ইন্টারনেট সংযোগের কারণে সমস্যা হয়, যা হঠাৎ করে চলমান প্রোগ্রামকে অদৃশ্য করে অথবা আপনার প্রোগ্রাম কোন সমস্যার কারণে সবধরনের কাজ করতে প্রত্যাখ্যান করছে। কিন্তু কেনো করছে? এসব সমস্যার সমাধান কিভাবে নিজে নিজে করতে পারবেন, এজন্য কিভাবে এগুতে হবে তাই ধরা হয়েছে এ লেখায়। মূলত সাহস, আত্মবিশ্বাস এবং যথাযথ বুদ্ধিদীপ্ত পদক্ষেপের মাধ্যমে ইন্টারনেট, ভাইরাস এবং প্রোগ্রামসংশ্লিষ্ট যেকোনো সমস্যার কারণ নিরূপণ ও সমাধান নিজে নিজেই অনায়াসে করতে পারবেন নিচে উলি­খিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে।

এ কথা সত্য, কমপিউটার ও কমপিউটারসংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি পণ্যের ট্রাবলশূটিংয়ের বিভিন্ন উপায় থাকলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ট্রাবলশূট করা যায় প্রায় একইভাবে বা একই নিয়মে। যেমনটি মেকানিক্যাল ডিভাইসের ক্ষেত্রে করা হয় কিছু লজিক প্রয়োগ করে। ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে এ লেখায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে কয়েকটি সহজ ইউনিক ট্রাবলশূট গাইডসহ অ্যাডভান্সড ট্রাবলশূট গাইড, যার মাধ্যমে পেতে পারেন বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান।

আতঙ্কিত না হওয়া

যখনই কোনো সমস্যা দেখা দেবে, তখন কোনো অবস্থায় বিচলিত বা আতঙ্কিত হওয়া উচিত হবে না। যখন কোনো প্রোগ্রাম বা ডিভাইসের চালু বা কার্যকর হবার সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়, তখন বাজে সেটিং দিয়ে পিসি বা ডিভাইসকে সক্রিয় করার চেষ্টা অনর্থক সময় নষ্ট করা ছাড়া কোনো কাজ তো করেই না, বরং নতুন নতুন সমস্যার সৃষ্টি করে।

সুনির্দিষ্টভাবে কোনো কিছু না জেনে না বুঝে অনুমানের ওপর ভিত্তি করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা না করে বরং সামান্য কিছু লজিক প্রয়োগ করে সমস্যার কারণ নিরূপণের চেষ্টা করা উচিত। সাধারণ ব্যবহারকারীর কাছে কমপিউটার ও কমপিউটার নেটওয়ার্ককে মনে হতে পারে স্বেচ্ছাচারী হিসেবে, আসলে তা নয়। এগুলো মূলত সিঙ্গেল সেট প্রোগ্রাম করা নির্দেশাবলী মেনে চলে। সুতরাং আমরা স্বাভাবিকভাবেই ধরে নিতে পারি, গতকাল যে কমপিউটারটি স্বাভাবিক নিয়মে যে কাজগুলো সম্পাদন করতে পেরেছিল কোনো বাধাবিপত্তি ছাড়াই, আজও সেই কাজগুলো কোনো বাধা-বিপত্তি ছাড়া এই কমপিউটার স্বাভাবিকভাবে সম্পন্ন করতে পারবে। যদি এই কমপিউটার স্বাভাবিকভাবে সেসব কাজ সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে আমরা ধরে নিতে পারি ইতোমধ্যে ওই কমপিউটারে কোনো পরিবর্তন সংঘটিত হয়েছে বলেই কমপিউটার এমন আচরণ করছে।

এ বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখেই আমাদেরকে প্রথমেই দেখতে হবে, কমপিউটারে সর্বশেষ কাজ করার পর সিস্টেমে বা প্রোগ্রামে কোনো ধরনের পরিবর্তন করা হয়েছিল কি না? কমপিউটারে নতুন কোনো হার্ডওয়্যার বা পেরিফেরাল ডিভাইস ইনস্টল করেছিলেন কি না? কিংবা কমপিউটারে নতুন কোনো সফটওয়্যার ইনস্টল করেছেন কি না? যদি এ ধরনের কোনো কাজ করে থাকেন, তাহলে খুব সঙ্গত কারণে ধরে নিতে পারেন, সমস্যা সৃষ্টির জন্য এটিই মূলত দায়ী। সুতরাং যে পরিবর্তন আনার জন্য এ সমস্যাটি হয়েছিল, তা আনডু করে দেখুন সমস্যাযুক্ত ডিভাইস বা প্রোগ্রামটি আগের মতো স্বাভাবিকভাবে কাজ করছে কি না?

পরস্পর সম্পর্কযুক্ত ধারাবাহিক সমস্যা

আপনার সিস্টেমে কোনো পরিবর্তন আনার ফলে যে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করছেন, যদি সে সমস্যা খুব সহজে সমাধান করা সম্ভব না হয়, তাহলে পরবর্তী ধাপ বা পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনায় আনতে হবে, আপনার সিস্টেমের সাথে সংশ্লিষ্ট সব ভিন্ন ভিন্ন ডিভাইস ও প্রোগ্রাম, যা এই উদ্ভূত সমস্যার সাথে সম্পর্কযুক্ত হতে পারে। এ বিষয়টিকে সহজবোধ্য করার জন্য উদাহরণ টেনে বলা যেতে পারে, মেকানিক্যাল ডিভাইস আস্থার সাথে নির্ভর করে বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে আন্তেসংযোগের ওপর এবং এসব উপাদানের মধ্যে যদি কোনো একটি ডিভাইস পরস্পরের সাথে সম্পর্ক যুক্ত হয়ে ঠিকমতো কাজ না করে, তাহলে পুরো সিস্টেম অকার্যকর হয়ে পড়ে। অনুরূপভাবে বলা যেতে পারে, কমপিউটার প্রোগ্রাম এবং নেটওয়ার্ক সিস্টেম অকার্যকর হয়ে যেতে পারে, যদি পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কম্পোনেন্টগুলোর মধ্যে কোনো একটি সমস্যা সৃষ্টি করে।

কখনো কখনো কোনো কোনো সমস্যা শনাক্ত করা বেশ সহজ। উদাহরণ হিসেবে প্রিন্টার প্রসঙ্গে বলা যেতে পারে। একটি প্রিন্টার চমৎকারভাবে কাজ করছে, যা ইউএসবি হাবের মাধ্যমে কমপিউটারের সাথে যুক্ত। কিন্তু, বর্তমানে এটি কাজ করছে না। তাই স্বাভাবিকভাবে প্রথমে চেক করা উচিত, যে হাবের মাধ্যমে প্রিন্টারটি সাথে যুক্ত ছিল তা ঠিক আছে কি না। এরপর দেখা উচিত, কমপিউটার এবং হাবের মধ্যে সংযোগ ঠিক আছে কি না? কোনো কোনো সিস্টেম অবশ্য একটু জটিল প্রকৃতির। ধরা যাক, আপনার সিস্টেমটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত এবং এটি বর্তমানে কাজ করছে না। এক্ষেত্রে সমস্যা নিরূপণের জন্য প্রথমে চেক করা দরকার কমপিউটারের প্রান্তে এবং এরপর রাউটারের প্রান্তে অথবা উভয় প্রান্তে।

যদি নেটওয়ার্কিং ইক্যুইপমেন্ট নিয়ে কাজ করেন, তবে সেক্ষেত্রে গুরুত্বের সাথে মনে রাখতে হবে, চেইন প্রোডাক্টের লিঙ্ককে অর্থাৎ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত পণ্য সামগ্রীকে কখনো কখনো অবশ্যই যথাযথ নিয়মে সংযক্ত থাকতে হবে। বিশেষ করে বেশিরভাগ হোম নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে দেখা যায়, অনেক ডিভাইস একটি সিঙ্গেল রাউটারের সাথে সংযুক্ত। সাধারণত প্রতিটি ডিভাইসকে রিস্টার্ট করলে সাধারণ সমস্যাগুলো ফিক্সড হয়ে যায় সচরাচর। তবে যেহেতু অন্যান্য ডিভাইস সব রাউটারের ওপর নির্ভরশীল তাদেরকে নেটওয়ার্ক অ্যাড্রেস দেয়ার জন্য। সুতরাং সাধারণ সমস্যা ফিক্স করার জন্য প্রথমে রিস্টার্ট করাটা জরুরি।

যদি সাধারণ রিস্টার্টের মাধ্যমে কাজ না হয় কিংবা নেটওয়ার্ক চেইনের অর্থাৎ নেটওয়ার্কের অন্তের্গত প্রতিটি ডিভাইসকে পুনঃসংযোগ স্থাপনের মাধ্যমেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া না যায়, তাহলে ইলিমিনেশন প্রসেস প্রয়োগ করে দেখুন। যদি সমস্যাটি হয় ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কে যুক্ত প্রিন্টারের, সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে চেক করে দেখতে হবে, অন্যান্য ডিভাইস যথাযথভাবে কানেক্টেড কি না। যদি সেখানে কোনো সমস্যা না থাকে অর্থাৎ সংযুক্ত ডিভাইসগুলো যথাযথভাবে সংযুক্ত থাকে, তাহলে ধরে নিতে পারেন, এ সমস্যাটি মূলত হতে পারে প্রিন্টার সেটিংসংশ্লিষ্ট।

সফটওয়্যারসংশ্লিষ্ট সমস্যা ও সমাধান

হার্ডওয়্যার ডিভাইস যেভাবে খুব সহজে পরস্পরের সাথে যুক্ত অর্থাৎ ইন্টারকানেক্টেড হয়ে কাজ করতে পারে, সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা তত সহজ পরিলক্ষিত হয় না। অর্থাৎ হার্ডওয়্যারের মতো সফটওয়্যারের ক্ষেত্রেও সমস্যার কারণ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত ধারাবাহিক বা চেইন অংশ একই রকম হলেও নিরূপণ করা সহজ নয় বরং বেশ জটিল। একটি সফটওয়্যার যেভাবে কাজ করে, তা একটু খতিয়ে দেখলেই বুঝতে পারবেন, পুরো প্রসেসে কোনো কিছুই আলাদাভাবে রান করে না।

বেশিরভাগ প্রোগ্রাম সুস্পষ্টভাবে কোনো না কোনোভাবে উইন্ডোজের ওপর নির্ভরশীল, যদি আপনি উইন্ডোজ ব্যবহারকারী হন। সুতরাং অপারেটিং সিস্টেমের কোনো ত্রুটি হয়ত আপনার সমস্যার কারণ হতে পারে। যদি আপনার ব্যবহৃত বিশেষ কোনো প্রোগ্রাম তার কার্যকারিতার জন্য বিশেষ কোনো পেরিফেরাল ডিভাইসের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে, তাহলে ধরে নিতে পারেন সেই ডিভাইসের কারণে এ সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। যদি পেরিফেরাল ডিভাইসটি স্ক্যানার হয়ে থাকে এবং স্ক্যানিংয়ের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করলে চেক করে দেখুন অপটিক্যাল ড্রাইভ উইন্ডোজে কাজ করে কি না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, হার্ডওয়্যার ডিভাইস যথাযথভাবে রান করানোর জন্য ড্রাইভার সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যার কাজ করে। যদি ড্রাইভার সফটওয়্যারটি যথাযথভাবে কাজ না করে, তাহলে ড্রাইভার সফটওয়্যারটি নিজেই প্রোগ্রামকে কাজ করতে বাধা দেয়।

হার্ডওয়্যারের সমস্যার সাথে সাথে সফটওয়্যারের কোন কোন অংশ সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা স্বতন্ত্রভাবে চেক করে দেখা উচিত। যদি প্রোগ্রাম শব্দ সৃষ্টি করে, তাহলে বুঝতে হবে এ শব্দ উইন্ডোজ সাউন্ড ড্রাইভারের সৃষ্টি। সুতরাং সাউন্ডসহ আরেকটি প্রোগ্রাম চালিয়ে দেখুন ঠিকমতো কাজ করছে কি না। যদি এটি ইন্টারনেট এক্সেসের ওপর নির্ভরশীল হয়, তাহলে ওয়েব ব্রাউজারকে চেক করে দেখুন যদি তা ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড থাকে। যদি পরীক্ষায় সমস্যা নিরূপণে ব্যর্থ হন, তাহলে ধরে নিতে পারেন অন্য কোনো প্রোগ্রাম এ সমস্যার জন্য দায়ী। সুতরাং অন্য সব প্রোগ্রাম বন্ধ করে ভাইরাস চেক করে দেখুন।

মাদারবোর্ড, সিপিইউ এবং র্যাোমের সমস্যা নিরূপণের ফ্লোচার্ট

কমপিউটারে উদ্ভূত সমস্যাগুলো যেমনি ইন্টারনেট, ভাইরাস, ওএস বা বিভিন্ন প্রোগ্রাম সংশি¬ষ্ট হয়ে থাকে, তেমনি কম বেশি হয়ে থাকে মাদারবোর্ড, সিপিইউ এবং র্যািমের কারণেও। মাদারবোর্ড, সিপিইউ ও র্যাভমের কারণে উদ্ভূত সমস্যাগুলো মূলত হার্ডওয়্যারসংশি¬ষ্ট এবং অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদের জন্য। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য হার্ডওয়্যার পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য যেসব বিষয়ের দিকে লক্ষ রাখতে হবে, তা নিচে ফ্লোচার্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে সহজবোধ্য করে :

প্রথমে লক্ষ করুন, স্ক্রিন সক্রিয় কি না? ‘No Video Signal’ এ ধরনের কোনো মেসেজ স্ক্রিনে আবির্ভূত হচ্ছে কি না? অথবা এ ধরনের কোনো মেসেজ স্ক্রিনে সক্রিয়ভাবে আবির্ভূত হচ্ছে কি না খেয়াল করুন। সমস্যার কারণ নিরূপণের জন্য ন্যূনতম দরকার বায়োস স্ক্রিন।

প্রথমে সিস্টেমের পাওয়ার অন করে দেখুন তা অন হচ্ছে কী? কোনো বীপ শোনা যায় কী? হার্ডড্রাইভ ফ্যান ইত্যাদি রান করছে কি না, খেয়াল করুন। যদি পাওয়ার না আসে, তা হলে বুঝতে হবে যে পাওয়ার সাপ্লাইয়ে ক্রটি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এভাবে ফ্লোচার্ট অনুসরণ করে কমপিউটারের গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্ট যেমন সিপিইউ, র্যা ম, মাদারবোর্ড সমস্যার কারণ নিরূপণ করে সমাধানের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিন।

তথ্যসূত্র:
কমপিউটার জগৎ

//

ফোল্ডার অপশন হারিয়ে গেছে আমি যে ভাবে ফিরিয়ে আনি…..


অনেক সময় টুলস্ মেনুর অধীনে ফোল্ডার অপশন হারিয়ে যায় । এটি না থাকলে অনেক বিপত্তিতে পরতে হয়। ধরুন আপনি অপনার কোন গুরুত্বপূর্ন ফোল্ডার বা ফাইল হিডেন করে রেখেছেন কিন্তু আপনার এই ফোল্ডার অপশন হারিয়ে গেছে । এখন আপনি ঐ ফোল্ডার খুলতে পারবেন না।এখন এই অপশন ফিরিয়ে আনতে আপনাকে যা করতে হবে।
স্টার্ট মেন্যুতে ক্লিক করে রান এ ক্লিক করতে হবে (এই রান কমান্ড আপনি কি বোর্ড থেকে উইন্ডোজ কি+আর চেপে ও পেতে পারেন)। এর পর

রান কমান্ডে লিখতে হবে gpedit.msc এর পর ওকে তে ক্লিক করতে হবে।
এর পর ইউজার কনফিগারেশন এ দুইবার ক্লিক করে খুলতে হবে।

তার পর এ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ টেমপ্লেট এ দুইবার ক্লিক করে খুলতে হবে।

এর পর উইন্ডোজ কম্পোনেন্ট এ দুইবার ক্লিক করে খুলতে হবে।

একই ভাবে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার এ দুইবার ক্লিক করে খুলতে হবে।

একই ভাবে উই রিমুভ দি ফোল্ডার অপশন এ দুইবার ক্লিক করে খুলতে হবে। এর পর

এই ডায়ালগ বক্স থেকে ইনেবল্ড সিলেক্ট করে ওকে করুন এবং পুনরায় নট কোনফিগারড সিলেক্ট করে কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন আপনি ফোল্ডার অপশনটি পেয়ে যাবেন।

http://www.somewhereinblog.net/blog/com/29060626

//

ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি

Windows Vista বাজারে আসার পর নুতন বেশকিছু ল্যাপটপ কম্পিউটারকে উইন্ডোজ ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা হয় । এ সব কম্পিউটারে Windows XP Setup করতে গেলে মেসেজ আসে setup did not find any hard disk. এসব কম্পিউটারে Windows XP setup করতে হলে নতুন করে Windows XP CD তৈরি করে নিতে হয় । নুতন ল্যাপটপ কিনে যারা Windows XP setup করতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের এই লেখা। Vista যদি আপনার বিরক্তির কারণ হয় তাহলে এখুনি সেটআপ করে নিতে পারেন Windows XP ।

প্রয়োজনীয় সফ্টওয়ার

এ জন্য আমাদেরকে তিনটি সফ্টওয়্যার সংগ্রহ করতে হবে । এই তিনটি সফ্টওয়্যারের সাথে প্রয়োজন হবে সাটা (SATA) ড্রাইভার । চিন্তার কিছুই নেই সবগুলো সফ্টওয়ার ফ্রি ডাউনলোড করা যাবে । 1. nlite 2. net fremwork 2.0 3. iso buster

কম্পিউটারের প্রতিটি ডিভাইসের জন্য ড্রাইভার প্রয়োজন হয। যেমন – সাউন্ড ড্রাইভার, মাউস ড্রাইভার, হার্ডডিস্ক ড্রাইভার, সিডিরম ড্রাইভার ইত্যাদি । windows xp যখন বাজারে ছাড়া হয় তখন ল্যাপটপ কম্পিউটারগুলোতে সাটা হার্ডডিস্ক ব্যবহার করা হত না । এ কারণে সাটা হার্ডডিস্কের জন্য প্রয়োজনীয় ড্রাইভার windows xp cd –তে দেওয়া হয়নি । বর্তমানে বেশীরভাগ লেপটপ কম্পিউটারেই সাটা হার্ডডিস্ক ব্যবহার করা হচ্ছে । windows xp cd-তে সাটা (SATA) হার্ডডিস্ক ড্রাইভার না থাকায় নতুন ল্যাপটপে xp সেটাপ করতে গেলে মেসেজ আসে setup did not find any hard disk. সাটা (SATA) হার্ডডিস্কের জন্য ড্রাইভার না থাকার কারণে এ মেসেজটি আসে । এখানে আমাদের মূল কাজ হচ্ছে windows xp cd-তে সাটা (SATA) ড্রাইভার এড করা । nlite দিয়ে xp সিডিতে যেকোন ড্রাইভার এড করা য়ায় ।

সাটা ড্রাইভার কোথায় পাবেন

প্রতেকটি ল্যাপটপ কম্পিউটার কোম্পানীর নিজস্ব ওয়েবসাইট আছে । আপনি যে কোম্পানীর কম্পিউটার ব্যবহার করেন সে কোম্পানীর ওয়েবসাইট থেকে সাটা (SATA) ড্রাইভার সংগ্রহ করুন। অথবা গুগল থেকে সার্চ করেও সাটা (SATA) ড্রাইভার সংগ্রহ করতে পারেন । বেশীরভাগ কম্পিউটারেই Toshiba হার্ডডিস্ক ব্যবহার করা হয় । Toshiba সাটা হার্ডডিস্ক ড্রাইভার দিয়ে একটি সিডি বানালে বেশীরভাগ ল্যাপটপে XP setup করা যাবে ।

Dot Netfremwork 2.0 : net framework ছাড়া nlite setup করা যায় না । তাই আগে ডট নেটফ্রেমওয়ার্ক সেটাপ করে নিন, এরপর nlite setup করুন ।

ডাউনলোড লিংক-

আসুন এবারে আমরা উইন্ডোজ এক্সপি সিডিকে নুতন করে তৈরি করে নেই, যা দিয়ে আমরা নতুন ল্যাপটপ কম্পিউটারগোলোতে উইন্ডোজ এক্সপি সেটাপ করতে পারব । প্রথমেই আইএসও বুস্টার সেটাপ করে রান করুন । এবারে উইন্ডোজ এক্সপি সিডিটি (Original XP CD) ড্রাইভে ঢুকিয়ে দিন । সিডিটি চালু করার পর আই এসও বুস্টারের লঞ্চ স্ক্রীণ থেকে bootable disc এ ক্লিক করুন । এরপর Microsoft Corporation.img এ ক্লিক করে Extract Microsoft Corporation.img ক্লিক করুন । এবারে ইমেজটি সেভ করুন । (Windows XP setup করার শুরুতে স্কীনে লেখা আসে press any key to boot from cd … এটি হচ্ছে Microsoft Corporation.img এর কাজ । কোন ফুল্ডারে কপি করা xp cd বার্ন করলে Microsoft Corporation.img টি কাজ করবে না । এজন্য ইমেজটিকে nlite দিয়ে সিডি বার্ন করায় আগে সেট করে দিতে হবে । Microsoft Corporation.img টি গুগল থেকে সার্চ করেও সংগ্রহ করা যাবে ।)

এবারে একটি ফোল্ডার বানিয়ে এক্সপি সিডিটি ফোল্ডারে কপি করুন । একই ফোল্ডারে Microsoft Corporation.img টিকেও কপি করুন । যে কম্পিউটারের জন্য সিডি তৈরি করবেন ঐ কম্পিউটারে সাটা ড্রাইভারগুলো একটি ফ্লপিতে কপি করে নিন । জিপ ফাইলগুলোকে এক্সট্রাক্ট করার পর ফ্লপিতে কোনো ফোল্ডার ছাড়া এক্সট্রাক্ট করা ফাইলগুলো কপি করুন ।

  • এন লাইট রান করন ।
  • নেক্সট এ ক্লিক করুন ।

SATAWIN 002 small ভিস্তার 
জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  Techtunes

SATAWIN 003 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes

SATAWIN 004 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes

SATAWIN 005 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes

SATAWIN 006 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes

SATAWIN 007 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
TechtunesSATAWIN
 007 small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার 
পদ্ধতি  Techtunes

SATAWIN 008 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes

SATAWIN 009 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes

SATAWIN 011 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes

  • ব্রাউজে ক্লিক করে ফোল্ডারে কপি করা এক্সপি সিডিটি লোড করুন ।
  • কয়েক ধাপ অগ্রসর হয়ে Drivers এন্ড Bootable iso সিলেক্ট করুন ।
  • Insert এ ক্লিক করে ফ্লপি থেকে সাটা ড্রাইভারগুলো এড করুন । এখন nlite দিয়ে সিডি বার্ন করা যাবে । বার্ন করার আগে Microsoft Corporation.img টি এড করে বার্ন কমপ্লিট করুন
  • http://techtunes.com.bd/tutorial/tune-id/2033/
এর দ্বারা পোস্ট করা ictclb এই সময়ে ১২:২০ pm 0 মন্তব্য(সমূহ)

//

“NTLDR file is missing” সমস্যা হলে কি করবেন ?

Windows xp তে আমার কমবেশী সবাই এই ত্রুটিটি সর্ম্পকে জানি, এটি সর্বাপেক্ষা সাধারণ ত্রুটির একটি এটি সিস্টেমে ঘটায়প্রাযই দেখি । এটির সাধারণ সমাধান না করে আমরা অনেকেই সিস্টেম ফরম্যাট করে নতুন করে Windows xp setup করি কারণ, হয়তো জানি না কিভাবে এটি সমাধান করা যায় । আসুন আগে জানার চেস্টা করি কেন এটি হয় ।
“এই সমস্যাটি ঘটেতে পারে যদি MFT root folder টি severely fragmented হয়। অথবা যদি MFT মূল ফোল্ডার অনেক ফাইল ধারণ করে, MFT fragmented হতে পারে যদি সেখান একটি অতিরিক্ত বরাদ্দ করা সূচিপত্র (additional allocation index) তৈরি করা হয়। কারণ ফাইল বরাদ্দ করা সূচিপত্রে বর্ণানুক্রমিক ম্যাপ করা হয়, NTLDR ফাইলটি হয়তো দ্বিতীয় allocation index. এ ধাক্কা দেয় । যখন এইটি ঘটায়, আপনি ত্রুটি বার্তা গ্রহন করেন যে , NTLDR is missing . এই অবস্থাটি ঘটেতে পারে যদি একটি program নিয়মিতভাবে তৈরি করে এবং removes temporary files in the root folder , অথবা যদি অনেক ফাইল ভূলের কারনে মূল ফোল্ডারে (root folder ) কপি করা হয়।”
আসুন জনে নেই এই ত্রুটিটি যে বড় নয় এবং Windows পার্টিশনের মূল ডিরেক্টরীতে উইন্ডোজ XP সিডি-রম থেকে NTLDR ফাইল কপি করে কিভাবে সমাধান করা যায় ।
 “NTLDR file is missing”  সমস্যা হলে কি করবেন ? | Techtunes

পদক্ষেপ সমূহ :

১। আপনার কম্পিউটার সিডি-রম ড্রাইভে Windows XP ইনস্টলেশন সিডি ঢোকান এবং Computer Restart করুন।
২। আপনার কম্পিউটারকে CD থেকে Boot করতে Del,F2,F10,F8, যা চাপতে হয় চেপে CD থেকে Boot করতে হবে ।
৩।এবার লোডকৃত, Windows XP setup মেনু থেকে আপনাকে Windows Repair “R” select করতে হবে ।
৪।এবার স্কীনে আসবে
1:c:\windows
Which windows installation would you like to log into
( to cancel………………press enter )
এখন আপনাকে 1 চাপতে হবে
এবার আপনার কাম্পউটারে যদি পূর্বে পাশওয়ার্ড দেওয়া থাকে তাহলে সেই এডমিন পাশওয়ার্ড দিয়ে Enter চাপতে হবে ।
৫। এবার স্কীনে আসবে
C:\ Windows>-
এবার CD Rom drive এ প্রবেশ করতে (ধরি আপনার CD Rom drive টি আছে E : তে )
C:\ Windows>e: লিখে Enter চাপতে হবে ।
৬। এবার স্কীনে আসবে
E:\
E:\ dir লিখে Enter চাপতে হবে (Confirm হওয়ার জন্য যে আপনার CD Rom drive টিতে Windows XP আছে) ।
৭। এবার
E:\ copy e:\i386\ntldr c:\ লিখে Enter চাপতে হবে ।
নীচে 1 file(s) Copied লেখাটি আসবে
৮।এবার
E:\ exit লিখে Enter চাপতে হবে ।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ ।
এবার Computer Restart হবে এবং আপনার Boot Option পবির্বতন করে HDD করে দিন । দেখুন এখন Computer ঠিক মতো চলছে ।
লেখাটি আমার মতো কম জানা টিউনারদের জন্য সহজ ভাবে লেখা হয়েছে ভুল হলে বলবেন ঠিক করে নিবো । সবাইকে ধন্যবাদ ।

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান